রাজিব ভাই ভালো লাগলো । আরও চাই ।
আপনারা জানেন জেমস বন্ড তার নিজেস্ব স্টাইলে হিরো।
কেউ যখন তাকে তার নাম জিজ্ঞাসা করে, তখন সে তার নিজেস্ব স্টাইলেই বলে, “বন্ড, জেমস বন্ড”।
গত বছর যখন সে বাংলাদেশে এসে উঠেছিল সোনারগা হোটেলে। হোটেল ম্যানেজার মি. পাশা এর সাথে তার কথা হচ্ছে...
মি. পাশা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন: হ্যালো, আপনার নাম?
জেমস বন্ড জবাব দিল:
বন্ড, জেমস বন্ড.
তারপর জেমস বন্ড তাকে জিজ্ঞাসা করল:
আপনার নাম?
মি. পাশা বললেন:
পাশা,
চৌধুরী পাশা,
রহমান চৌধুরী পাশা,
সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
আবুল কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা....
সেই দিন থেকে, কেউ যদি তার নাম জিজ্ঞেস করে, সে শুধু বলে, জেমস বন্ড.
...................................................................................
বাচ্চারা শিক্ষা সফরে গেছে থানায়। বুলেটিন বোর্ডে “ওয়ান্টেড’’ ক্রিমিনালদের এক গাদা ছবি ঝুলছে দেখে একটি ছোট মেয়ে পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞেস করল, তোমরা কি আসলেই ওদেরকে ধরতে চাও?
নিশ্চয়ই! পুলিশ অফিসার জানাল।
ছোট মেয়েটি আশ্চর্য হয়ে আবার জিজ্ঞেস করল, তাহলে ছবি তোলার সময়ই ওদের রেখে দিলে না কেন?
মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক ড্রাইভারকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ, বলল, আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
এক মুহূর্ত ভেবে নিয়ে ড্রাইভার বলল, আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। তো আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি আমার পিছু নিয়েছেন।
Girl and Boy in a restaurant.
Boy: I love U.
Girl: I don't.
Boy: Think again.
Girl: No, I don't love U.
...Boy: Waiter, make separate bill.
Girl: No...No...I love U so much.
নরকে বসে এক লোক শয়তানকে বলছে, আমি কি আমার স্ত্রীকে একটা কল করতে পারি? তোমার মোবাইলটা দিবে?
শয়তান মেবাইল দিলো, এবং লোকটা কয়েক মিনিট কথা বলে শয়তানকে মোবাইলটা ফিরিয়ে দিলো।
এরপর লোকটা বললো, তোমাকে ফোন কল বাবদ কত টাকা দিতে হবে?
তখন শয়তানের জবাবঃ লাগবে না। নরক থেকে নরক কলরেট টোটালি ফ্রি।
শামসুঃ কই আমার গিফট টা কই ?
দোকানদারঃ কিসের গিফট ?
শামসুঃ ক্যান কালকে যে মিনারেল ওয়াটার কিনলাম। তার লগে যে ফ্রী গিফট আছিল।সেইটা কই ?
দোকানদারঃ আরে না মিনারেল ওয়াটারের লগে কুনো ফ্রী গিফট আছিল না ।
শামসুঃ আমারে টিউবলাইট পাইছো মিনারেল ওয়াটারের বোতলের গায়ে পরিস্কার বাংলায় লিখা আছে ১০০% ব্যাক্টেরিয়া ফ্রী ।
ছেলেঃ (চিৎকার করে) হে আল্লাহ, এবারের জন্মদিনে আমাকে একটা ফুটবল উপহার দিও।
মাঃ এভাবে চিৎকার করে কথা বলো না, আল্লাহ কালা না।
ছেলেঃ কিন্তু বাবা যে কালা ।